top of page

নৌকমান্ডো ১৯৭১-এর মহান মুক্তিযুদ্ধে ১১টি সেক্টরের মধ্যে ১০ নম্বর সেক্টর ছিল নৌকমান্ডোদের নিয়ে গঠিত। এই নৌকমান্ডো বাহিনীর অসীম সাহসিকতার গল্প আমাদের বুকে এনে দেয় অফুরান অহংবোধ আর চোখে আনে আনন্দ-বেদনার অশ্রু। মুক্তিযুদ্ধের মধ্যভাগে পাকিস্তানি জান্তা এমন একটা বার্তা দিতে শুরু করল যুদ্ধ শেষের পথে এবং দেশ শান্তি প্রতিষ্ঠার দ্বারপ্রান্তে। মুক্তিযোদ্ধাদের বিক্ষিপ্ত হামলা এবং সমরক্ষেত্রে পাকবাহিনীর পরাজয়ের ঘটনাকে আড়াল করতে পাকিস্তানি সামরিকা জান্তা যখন মিডিয়াওয়ারে গোয়েবলসীয় নীতি নিয়ে এগাচ্ছে, তখন মুক্তিবাহিনী রণকৌশলের অংশ হিসাবে বেশ কিছু অপারেশন পরিকল্পনা তৈরি করে। এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে গিয়ে যেসব নৌকমান্ডো জীবনবাজি রেখে বীরের বেশে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল, তাদেরই একজন ফারুক ই আজম। চট্টগ্রামের ছেলে, বাইশ বছরের টগবগে তরুণ। মূলত এই বয়সি চৌকশ তরুণের নিয়ে গড়ে উঠেছিল নৌকমান্ডোপরবর্তী সময়ে রূপকথার মতো যুদ্ধের ইতিহাস তৈরি হয় যাদের হাতে। সাবলীল ও প্রাঞ্জল ভাষায় লেখক একাত্তরের সেই উত্তাল সময়ের স্মৃতিকে জীবন্ত করে তুলেছেন এ গ্রন্থে। অনাড়ম্বর ভাষাশৈলীর কারণেই যুদ্ধকালীন চিত্রটি অত্যন্ত প্রাণময় হয়ে উঠেছে। গ্রন্থটি মুক্তিযুদ্ধের অমূল্য দলিল হয়ে উঠেছে লেখকের সরল বয়ানে।

১৯৭১ যুদ্ধদিনের স্মৃতিকথা

250.00৳ Regular Price
187.50৳Sale Price
  • নৌকমান্ডো ফারুক ই আজম বীর প্রতীক

bottom of page