ভালোবাসা, বিজ্ঞান এবং নেতৃত্বের মাধ্যমে মানুষ যে নিজের সীমা ছাড়িয়ে বিশ্বমঞ্চে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ সায়রা ও তাকাই সানের এই গল্প। এটি কেবল একজন বিজ্ঞানীর নয় বরং একজন দূরদর্শী নেত্রী, একজন প্রেমময় স্ত্রী এবং একজন বিশ্বনেত্রীর অনুপ্রেরণাদায়ক জীবনের প্রতিচ্ছবি। এই গল্পটি শুধু তরুণ গবেষকদের জন্য নয়, তাদের জন্যও যারা দেশকে উন্নতির শিখরে পৌঁছানোর স্বপ্ন দেখেন। উদ্ভাবনী নেতৃত্বের মাধ্যমে একটি জাতিকে বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত বিকাশের শীর্ষে নিয়ে যাওয়া সম্ভব।
তাকাই সান ও সায়রার সম্পর্কের মাধুর্যতা, আন্তরিকতা এবং পারস্পরিক বোঝাপড়া তাদের গবেষণায় ও জীবনযাত্রায় নতুন প্রেরণা জোগায়। তাকাই সান সায়রার জীবনের এমন এক শক্তি ছিলেন, যিনি তার প্রতিটি পদক্ষেপে সমর্থন দিয়ে তাকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করেছেন।
সায়রা মানবতা, পরিবেশ সংরক্ষণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নয়নে অসামান্য ভূমিকা রাখেন। জাতিসংঘের প্রধান হিসেবে তিনি বিশ্বমঞ্চে সমতা, শান্তি এবং প্রযুক্তির প্রসারের মাধ্যমে একটি নতুন যুগের সূচনা করেন।
জয়যাত্রা
ড. মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম ভূঁইয়া