বইটি যারা পড়বেন, তাঁরা সবাই আমার
মতো আনন্দ পাবেন, দেখবেন লেখক কীভাবে নিজেই একজন ঔপন্যাসিক চরিত্র হয়ে
উঠছেন, চমৎকার আত্মকথনের মধ্য দিয়ে।
-সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী।
সব দিক বিবেচনা করে এ কথা প্রায়
নির্দ্বিধায় বলা যায় যে তাঁর নিজস্ব মতামত
ও বিশ্বাস-অবিশ্বাসের এই প্রামাণ্য দলিল,
এই ব্যতিক্রমধর্মী আত্মকহন ব্যাপক পাঠকপ্রিয়তা অর্জন করবে।
-খালিকুজ্জামান ইলিয়াস।
জীবনকে নানা জটিলতা ও দ্বন্দ্বের খোলস থেকে বের করে দেখার চোখ মঞ্জুর নিজস্ব।
-ওয়াসি আহমেদ।
এটি হয়ে উঠেছে তাঁর সমকালের সাহিত্যচিন্তার ইতিহাস, একটি দুর্লভ অর্জন।
-আফসান চৌধুরী।
অদম্য কথাশিল্পী মঞ্জু সরকার
তাঁর সকল লেখায় একজন সজাগ
শিল্পীর স্বাক্ষর রেখেছেন।
-আনু মুহাম্মদ।
কোথাও অতিরঞ্জন নেই, আছে সত্যের
শৈল্পিক প্রকাশ, যা তথ্যনির্ভর ও মনোমুগ্ধকর। শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতির সাথে সংশ্লিষ্টদের তো বটেই, জীবন-সমাজ-ইতিহাস-দর্শন-প্রযুক্তিকে বোঝার জন্যও বইটি পড়া জরুরি।
-মোহাম্মদ জয়নুদ্দীন।
তথাকথিত বড় বড় মানুষের ছোট আকৃতি
ও সাধারণ মানুষের বিশালত্বের বহু ঘটনা
আছে এখানে, যা আমাদের অনেকের
জন্য নতুন ভাবনার খোরাকও জোগাবে।
এই বই অবশ্যপাঠ্য।
-আসিফ নজরুল।
করোনাকালে মৃত্যুর ভয়ে ভীত এক বড় লেখকের গভীর অন্তর্দৃষ্টি, কল্পনাশক্তি ও রসবোধ নিয়ে লেখা এই বই। আকর্ষণীয় গদ্যের এই সুখপাঠ্য বই মঞ্জু সরকারকে অনেক খ্যাতি এনে দেবে।
-জুনাইদুল হক।
লেখকের সৎ ও আন্তরিক কথনের পরিচয় রয়েছে এ নিবন্ধগুলোর ছত্রে ছত্রে।...এ গ্রন্থটির প্রকাশ ও প্রচারে বাংলা সাহিত্য সমৃদ্ধ হবে নিঃসন্দেহে।
-হোসনে আরা।
আপন লক্ষ্যে স্থির থেকে বাংলা সাহিত্যের অঙ্গনে মঞ্জু সরকার নিজের জায়গাটা পাকাপোক্ত করে নিয়েছেন।
-সুশীল সাহা।
দূর থেকে দেখা না, একেবারে অস্থিমজ্জায়
মিশে যাওয়াÑসেই ভাবেই তিনি মেহনতি মানুষের জীবন সংগ্রামের সাথে নিজেকে শামিল করেছেন।
-পাভেল চৌধুরী।
‘পথে নেমে পথ খোঁজা’ কথাসাহিত্যিকের ভাষায় লেখা তাঁর বৈচিত্র্যমণ্ডিত জীবনদর্শনের স্বতন্ত্র ও ভিন্ন মাধ্যমীয় এক অবশ্যপাঠ্য রচনা।
-আহমাদ মাযহার
সাহিত্যপিপাসু পাঠক লেখকের অকপট
বয়ানে নিবন্ধগুলোর মধ্য দিয়ে সাহিত্য জগতের এক সজীব এবং বর্ণিল অভিজ্ঞতা লাভ করবেন।
-রেমিন রায়হান খান।
এই বইয়ে মঞ্জু সরকার জানিয়েছেন সাহিত্যের পথে নেমে কীভাবে পথ খুঁজতে হয়।
-নিলয় নন্দী।
পথে নেমে পথ খোঁজা
মঞ্জু সরকার