আন্তজাতিকভাবে দারিদ্র্য বিমোচনের জনসংযোগী উদ্যোগ; স্বদেশিক লোকসাহিত্যে দারিদ্র্যর সংক্ষিপ্ত ও সংহত প্রাবজনিক প্রকাশের পাশাপাশি প্রচলিত প্রবচন ও জনশ্রুতির সহায়তায় আনন্দ ও বেদনার সহজাত আনুভূতিক শ্যেণীবিভাজন করেছেন। আরণ্যক উচ্ছ্বল নিসর্গপ্রেমিক ও পরিবেশ সচেতন এক আলোকচিত্রশিল্পীর পরিণত উপলব্ধির নিদর্শিত আলোকচিত্রের বিশ্লেষণাত্মক অভিমত; বৃক্ষের অনস্তিত্ব, অসম্ভবের কথা, বৃক্ষের অনুপযোগ; অভেদ বা সমরূপত্ব, পার্থক্য বৈসাদৃশ্য, হ্রাসবৃদ্ধি, সৌন্দর্য-অসৌন্দর্য, সংস্কার কুসংস্কার বোঝাতে বৃক্ষের সাথে মানবসম্পর্কের তুলনামূলক আলোচনা করেছেন; ধর্মকথা ও সাহিত্যে বৃক্ষের রচনাশৈলীর বৈচিত্র্য, সৌষ্ঠৈব ও অসৌষ্ঠবের কথা বলতে, পরিবেশ সংরক্ষণে বৃক্ষের অপরিহার্যতা ইত্যাদি বিষয়ে মূলত তিনি মানুষ ও বৃক্ষের অপরিহার্যতা ইত্যাদি বিষয়ে মূলত তিনি মানুষ ও বৃক্ষের অপরিহার্যতা ইত্যাদি বিষয়ে মূলত তিনি মানুষ ও বৃক্ষের মিথস্ত্রিুয়া নিয়ে কথা বলেছেন। বাঙালির প্রধান খাদ্য ভাতের মাহাত্ম্য বর্ণনা করেছেন, নানা দৃষ্টিকোণ থেকে মানুষের শ্রেণীবিভাজন ও মানুষ ও প্রাণীর মিথস্ক্রিূা আলোচনা করেছেন। বাঙালির মন-সানস তার শিল্প সাহিত্য, লৌকিক প্রবাবদপ্রবচন ও দর্শনে নদীর অমোচনীয় প্রভাব, বিয়ের বিবিধ ব্যাকরণ, খেলাপি-সংস্কৃতি, লৌকিক প্রবাদ প্রবচন ও র্দশনে নদীর অমোচনীয় প্রভাব, বিয়ের বিবিধ ব্যাকরণ, খেলাপি-সংস্কৃতি, লৌকিক ঐতিহ্য ইত্যাদি সর্ম্পকে সহজ সাবলীল ভাষায় লোকসাহিত্যের রত্নভান্ডার থেকে ছেঁকে তুলে আনা গভীর দ্যোতনাসমুদ্ধ উদাহরণের তাঁর সরল স্বীকারোক্তি গ্রন্থের প্রতিটি নিবন্ধে। বহুদর্শী প্রাজ্ঞ বিচারক মুহাম্মদ হাবিবুর রহমানের তীক্ষ্ম তীর্যক রসবোধের নির্যাস- তেরই ভাদ্র শীতের জন্ম।
তেরই ভাদ্র শীতের জন্ম
মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান